1. coxsbazarshomachar@gmail.com : admin :
হলি আর্টিজানে হামলার ৭ বছর আজ - কক্সবাজার সমাচার
সদ্য পাওয়াঃ
বান্দরবান সীমান্তে রেড অ্যালার্ট জারি: জেলা প্রশাসক চকরিয়ায় ব্যারিকেড দিয়ে সড়ক ডাকাতির ঘটনায় ৫ ডাকাত গ্রেফতার, অস্ত্র উদ্ধার বমু বিলছড়িতে বিএনপির উদ্যোগে সংবর্ধনা সভা অনুষ্ঠিত হারিয়ে যাচ্ছে পাহাড়ের ঐতিহ্যবাহী মাচাং ঘর রুমায় ৯ বিজিবির আর্থিক অনুদান ও শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বদরখালী সমবায় কৃষি উপনিবেশ সমিতির নির্বাচনে সভাপতি সরওয়ার সম্পাদক মঈন উদ্দিন  মানবসেবীদের মিলনমেলায় শেষ হলো কিক ফর কাইন্ডনেস–২০২৫ বান্দরবানে চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার সংক্রান্ত সংবাদ সম্মেলন থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মাত্র একজন ডাক্তার! চকরিয়া নিউমার্কেটের ড্রপওয়াল ভেঙে গুরুতর আহত ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ‎

হলি আর্টিজানে হামলার ৭ বছর আজ

  • পোস্টিং সময় : শনিবার, ১ জুলাই, ২০২৩
  • ৭ Time View

কক্সবাজার সমাচার ডেস্ক :

রাজধানীর গুলশান-২ এর লেক পাড়ের হলি আর্টিজান বেকারিতে ভয়াবহ জঙ্গি হামলার সাত বছর পূর্ণ হলো আজ। ২০১৬ সালের ১ জুলাই রাত ৮টা ৪০ মিনিটে নব্য জেএমবির পাঁচ জঙ্গি বেকারিতে ঢুকে নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে দুই পুলিশ কর্মকর্তা ও ১৭ বিদেশি নাগরিকসহ ২২ জনকে নির্মমভাবে হত্যা করে।

খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তারা গুলশানের নিরিবিলি এলাকায় অবস্থিত রেস্তোরাঁর চারদিকে অবস্থান নেয়। গ্রেনেডের এবং গুলির শব্দে গুলশান-বনানীসহ আশপাশে আতঙ্ক ছড়িয়ে। সারা রাত চলে জঙ্গিদের সঙ্গে আত্মসমর্পণের আলোচনা। কিন্তু কোনও কিছুতেই রাজি না হওয়ায় পরদিন পুলিশ, র‌্যাব, বোম ডিসপোজাল ইউনিট, সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা সর্বোপরি সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে কমান্ডো অভিযান শুরু হয়। অভিযানে ৫ জঙ্গি নিহত হয়।

হামলায় নিহত জঙ্গিরা হলো— রোহান ইবনে ইমতিয়াজ, নিবরাস ইসলাম, মীর সামিহ মোবাশ্বের, খাইরুল ইসলাম পায়েল ও শফিকুল ইসলাম উজ্জল ওরফে বিকাশ। এর আগে জঙ্গিদের গ্রেনেড ও গুলিতে বনানী থানার তৎকালীন অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সালাউদ্দিন ও সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) রবিউল ইসলাম নিহত হন।

এদিকে এই ঘটনার পরপর দেশ-বিদেশে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা ও চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে। আন্তর্জাতিক মহলেও নজরে আসে ভয়াবহ এ হামলার ঘটনা। হামলার পরপর জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস) হামলার দায় স্বীকার করে এবং নিজেদের মুখপাত্র ‘আমাক’ নিহত জঙ্গিদের ছবি প্রকাশ করে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সূত্রে জানা গেছে, হামলার মাস্টারমাইন্ড ছিলেন তামিম আহমেদ চৌধুরী, জাহিদুল ইসলাম, তানভির কাদেরী, নুরুল ইসলাম মারজান, আবু রায়হান তারেক, সরোয়ার জাহান, আব্দুল্লাহ মদ ফরীদুল ইসলাম, আকাশ ওরফে চকলেট ও ছোট মিজান। দীর্ঘ দুই বছর তদন্ত শেষে সিটিটিসি ২১ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে।

বিভিন্ন সময় অভিযানে ১৩ জন মারা যাওয়ায় তাদের অব্যাহতি ও এ ঘটনায় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা সন্দেহভাজন বেসরকারি একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক হাসনাত করিমকেও মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ করা হয়। বিচার শেষে ২০১৯ সালের ২৭ নভেম্বর ঢাকার সন্ত্রাসবাদ-বিরোধী ট্রাইবুনাল হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করেন। রায়ে ৭ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড এবং ১ জনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়।

প্রতিবারের মতো এবারও হামলার স্থান হলি আর্টিজানে নিহতদের শ্রদ্ধা জানাতে নানা অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।

সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো পড়ুন
সর্বস্বত্ত্ব সংরক্ষিত © ২০২৩ কক্সবাজার সমাচার
Site Customized By NewsTech.Com
error: Content is protected !!