1. coxsbazarshomachar@gmail.com : admin :
নিত্যপণ্যের দাম ঊর্দ্ধমুখী নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী দিশেহারা - কক্সবাজার সমাচার
সদ্য পাওয়াঃ
বান্দরবান সীমান্তে রেড অ্যালার্ট জারি: জেলা প্রশাসক চকরিয়ায় ব্যারিকেড দিয়ে সড়ক ডাকাতির ঘটনায় ৫ ডাকাত গ্রেফতার, অস্ত্র উদ্ধার বমু বিলছড়িতে বিএনপির উদ্যোগে সংবর্ধনা সভা অনুষ্ঠিত হারিয়ে যাচ্ছে পাহাড়ের ঐতিহ্যবাহী মাচাং ঘর রুমায় ৯ বিজিবির আর্থিক অনুদান ও শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বদরখালী সমবায় কৃষি উপনিবেশ সমিতির নির্বাচনে সভাপতি সরওয়ার সম্পাদক মঈন উদ্দিন  মানবসেবীদের মিলনমেলায় শেষ হলো কিক ফর কাইন্ডনেস–২০২৫ বান্দরবানে চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার সংক্রান্ত সংবাদ সম্মেলন থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মাত্র একজন ডাক্তার! চকরিয়া নিউমার্কেটের ড্রপওয়াল ভেঙে গুরুতর আহত ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ‎

নিত্যপণ্যের দাম ঊর্দ্ধমুখী নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী দিশেহারা

  • পোস্টিং সময় : শুক্রবার, ৫ জুলাই, ২০২৪
  • ১০ Time View

মাসুদ পারভেজ :
জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে, বাড়েনি নিম্নবিত্তের আয়। প্রতিদিন রান্নাঘরে যেসব উপকরণ দরকার, তার প্রায় সবকিছুরই দাম বেড়েছে। ফলে সাধারণ মানুষের জীবিকা নির্বাহ করা কঠিন হয়ে পড়েছে।

চট্টগ্রামের বাজারে প্রায় সব পণ্যের দাম ঊর্দ্ধমুখী। কয়েকদিনের বৃষ্টির অজুহাতে আবারও বেড়েছে কাঁচা মরিচের দাম। সপ্তাহের ব্যবধানে ৮০ থেকে ১০০ টাকা বেড়ে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ২৮০ টাকা দরে। এছাড়া বেড়েছে অন্য সবজির দামও। তবে, কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে মুরগির বাজারে। মুরগির দাম কেজিপ্রতি কমেছে আরও ২০ টাকা।

শুক্রবার (৫ জুলাই) নগরের রিয়াজউদ্দিন বাজার বক্সিরহাট চকবাজার, বহদ্দারহাট, আতুরার ডিপো, কাজীর দেউড়ি, কর্ণফুলী কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র।

কাঁচাবাজারগুলোতে কাঁকরোল ও করলা ৯০-১০০, চিচিঙ্গা ৬০-৭০, ঢেঁড়স ৫০-৬০, আলু ৬০, পটল ৬০, মিষ্টি কুমড়া ৫০, বরবটি ১৩০-১৪০, টমেটো ১৪৯- ১৫০, পেঁপে ৫০-৬০, গাজর ১৪০ এবং শসা ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়, সোনালি ৩০০ এবং দেশি মুরগি ৪৮০ টাকা কেজিদরে বিক্রি হচ্ছে। অপরিবর্তিত রয়েছে মাছ-মাংসের দাম। গরুর মাংস ৮৫০ থেকে ১ হাজার টাকা, ছাগলের মাংস ১ হাজার ৫০ থেকে ১১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া আকারভেদে রুই ২৬০ থেকে ৩৬০, কাতল ৩২০ থেকে ৩৬০, মৃগেল ২০০-২৫০, আকারভেদে পাঙ্গাস ১৮০-২২০, তেলাপিয়া ২০০-২২০, স্যালমন ফিশ ৪৫০, বাগদা চিংড়ি ৮০০, রূপচাঁদা জাত ও আকারভেদে ৫৫০ থেকে ৭০০, পোয়া মাছ ২৫০, পাবদা ৩৫০ থেকে ৪০০, সুরমা ৩৫০ থেকে ৫৫০, টেংরা ৩৭০ এবং নারকেলি মাছ ২৫০ টাকা কেজিদরে বিক্রি হচ্ছে।

মুদিপণ্যের মধ্যে খোলা চিনি ১৩০ টাকা, প্যাকেটজাত চিনি ১৪৫ টাকা, প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১৪৭ টাকা, বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৬৭ টাকা, ছোট মসুর ডাল ১৪০ টাকা, মোটা মসুর ডাল ১১০ টাকা, বড় মুগ ডাল ১৬০ টাকা, ছোট মুগ ডাল ১৮০ টাকা, খেসারি ডাল ১২০ টাকা, বুটের ডাল ১১৫ টাকা। তবে বাড়েনি চাল, আটা-ময়দার দাম। নগরে বিভিন্ন বাজারে জাতভেদে ৯৫ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ। রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ২০০ টাকা কেজি দরে।

সাপ্তাহিক ছুটির দিনে বাজার করতে আসা কয়েকজন বলেন, প্রতি সপ্তাহে একটা না একটা পণ্যের দাম বৃদ্ধি পাবেই। এটি যেন নিয়মে পরিণত হয়েছে। অসাধু ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে এসব পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেন। একদিন বৃষ্টি কারণে তো অন্যদিন রোদের কারণে দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে। এসব অজুহাত হাস্যকর। সরকারের উচিত এসব বিষয়ে কঠোর মনিটরিং করা সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে। না হয় এভাবেই তারা লুটেপুটে খাবে।

সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো পড়ুন
সর্বস্বত্ত্ব সংরক্ষিত © ২০২৩ কক্সবাজার সমাচার
Site Customized By NewsTech.Com
error: Content is protected !!