1. coxsbazarshomachar@gmail.com : admin :
সদ্য পাওয়াঃ
চকরিয়ার ধানসিঁড়ি আর গ্রীনচিলি রেস্টুরেন্টের কর্তৃপক্ষকে জরিমানা নাইক্ষ্যংছড়ি বাইশারীতে ৭ বছরের শিশু অপহরণ চকরিয়ায় মাদক সেবনরত ১০ ব্যক্তি আটকঃ প্রত্যেককে কারাদণ্ড প্রদান সংবাদ সম্মেলনে ন্যায়বিচার দাবী চকরিয়ায় প্রতিপক্ষের হামলার শিকার হয়েও সাজানো মামলায় হয়রানির অভিযোগ পেকুয়ায় শের আলী মাস্টার পাড়া সড়ক এখন মরণফাঁদ!দেখার কেউ নেই খুটাখালীতে বজ্রপাতে এক কিশোরের মৃত্যু গজালিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে অভিভাবক ও কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত প্রকৃতি ও জীবন ক্লাবের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ খুটাখালীতে বয়স্ক ও বিধবা ভাতা বহি বিনামূল্যে বিতরণ সম্পন্ন চকরিয়ায় বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কিন্ডারগার্টেনের সহস্রাধিক শিক্ষার্থী, শিক্ষক, অবিভাবকের মানববন্ধন, মিছিল ও স্মারকলিপি প্রদান

মোদির ১৭৩ বক্তৃতার মধ্যে ১১০টিতেই ছিল মুসলিমবিদ্বেষ: হিউম্যান রাইটস ওয়াচ

  • পোস্টিং সময় : শনিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৪

অনলাইন ডেস্ক :

লোকসভা নির্বাচনে প্রচারকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেয়া ১৭৩টি বক্তৃতার মধ্যে ১১০টিই ছিল মুসলিমবিদ্বেষী। এক বিবৃতিতে এমনটাই জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)।

‘ইন্ডিয়া: হেট স্পিচ ফুয়েলড মোদি’স ইলেকশন ক্যাম্পেইন’ শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সংসদ নির্বাচনের আদর্শ আচরণবিধি কার্যকর হওয়ার পর থেকে প্রধানমন্ত্রী মোদির ১৭৩টি বক্তব্য পর্যবেক্ষণ করে ১১০টিতে মুসলিমবিদ্বেষী মন্তব্য পাওয়া গেছে।

নির্বাচনের পর থেকে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতাও অব্যাহত রয়েছে। গত বুধবার প্রকাশিত এইচআরডব্লিউ রিপোর্টে বলা হয়, সারা দেশে ২৮টি হামলায় ১২ জন মুসলিম পুরুষ এবং একজন খ্রিস্টান নারীর মৃত্যু হয়েছে।

এইচআরডব্লিউ তাদের বিবৃতিতে জানায়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও তার হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নেতৃত্বে ২০২৪ সালের নির্বাচনী প্রচারে দেয়া বক্তৃতায় প্রায়শই মুসলিম এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে উস্কানিমূলক মন্তব্য করেছেন ।

এসব বক্তব্যের উদ্দেশ্য ছিল বিভ্রান্তিমূলক প্রচার চালিয়ে সংখ্যাগুরু হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে ভীতি সৃষ্টি করা এবং রাজনৈতিক বিরোধীতাকে দুর্বল করা।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মোদির ঘৃণা উদ্রেককারী মন্তব্য করার কারণে ভারতে মুসলমান ও খ্রিষ্টান—এই দুই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপরই হামলার ঘটনা বেড়েছে।

বিজেপি-নেতৃত্বাধীন প্রশাসনগুলো যথাযথ প্রক্রিয়া ছাড়াই বেআইনীভাবে মুসলিমদের বাড়িঘর, ব্যবসা এবং উপাসনালয় ধ্বংস করা হয়েছে, যা নির্বাচনের পর থেকে অব্যাহত রয়েছে।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচ-এর এশিয়া ডিরেক্টর ইলেইন পিয়ারসন ভারতের নির্বাচনী প্রচার বক্তৃতায় মুসলিম ও অন্যান্য সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে মিথ্যা দাবির জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি এবং বিজেপি নেতাদের সমালোচনা করেছেন।

তিনি বলেন, মোদি প্রশাসনের অধীনে সংখ্যালঘুদের ওপর গত এক দশকের আক্রমণ এবং বৈষম্যের কারণে এই উস্কানিমূলক মন্তব্যগুলো মুসলিম, খ্রিস্টান এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে নির্যাতনকে আরও স্বাভাবিক করে তুলেছে।

সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো পড়ুন
সর্বস্বত্ত্ব সংরক্ষিত © ২০২৩ কক্সবাজার সমাচার
Site Customized By NewsTech.Com
error: Content is protected !!