1. coxsbazarshomachar@gmail.com : admin :
লামায় ৬০ পর্যটন রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা - কক্সবাজার সমাচার
সদ্য পাওয়াঃ
বান্দরবান সীমান্তে রেড অ্যালার্ট জারি: জেলা প্রশাসক চকরিয়ায় ব্যারিকেড দিয়ে সড়ক ডাকাতির ঘটনায় ৫ ডাকাত গ্রেফতার, অস্ত্র উদ্ধার বমু বিলছড়িতে বিএনপির উদ্যোগে সংবর্ধনা সভা অনুষ্ঠিত হারিয়ে যাচ্ছে পাহাড়ের ঐতিহ্যবাহী মাচাং ঘর রুমায় ৯ বিজিবির আর্থিক অনুদান ও শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বদরখালী সমবায় কৃষি উপনিবেশ সমিতির নির্বাচনে সভাপতি সরওয়ার সম্পাদক মঈন উদ্দিন  মানবসেবীদের মিলনমেলায় শেষ হলো কিক ফর কাইন্ডনেস–২০২৫ বান্দরবানে চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার সংক্রান্ত সংবাদ সম্মেলন থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মাত্র একজন ডাক্তার! চকরিয়া নিউমার্কেটের ড্রপওয়াল ভেঙে গুরুতর আহত ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ‎

লামায় ৬০ পর্যটন রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা

  • পোস্টিং সময় : সোমবার, ২ জুন, ২০২৫
  • ১১ Time View

মোঃ নাজমুল হুদাঃ

বৈরী আবহাওয়ার কারণে প্রাণহানির ঝুঁকি এড়াতে বান্দরবানের লামা উপজেলায় প্রায় ৬০টি পর্যটন রিসোর্ট সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করেছে স্থানীয় প্রশাসন।

রবিবার (১ জুন) লামা উপজেলা প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলা প্রস্তুতি কমিটির এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করে লামা উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. মঈন উদ্দিন প্রতিবেদক বলেন, “কয়েকদিনের টানা ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে পাহাড়ি ঢালুতে অবস্থিত রিসোর্টগুলোতে প্রাকৃতিক দুর্যোগের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। প্রাণহানির সম্ভাবনা রোধে মিরিঞ্জা ভ্যালিসহ লামার বিভিন্ন পর্যটন স্পটের প্রায় ৬০টি রিসোর্ট পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সাময়িকভাবে বন্ধ থাকবে। আবহাওয়া স্বাভাবিক হলে পুনরায় রিসোর্টগুলো খুলে দেওয়া হবে।”

বান্দরবান আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সনাতন কুমার মণ্ডল জানান, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর সক্রিয়তার কারণে শনিবার (৩১ মে) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী ও খুলনা অঞ্চলে ৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটার পর্যন্ত ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। একই সময়ে বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রামে অতিভারি (>৮৮ মিমি) বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ধসের আশঙ্কার কথাও জানানো হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (রবিবার বিকাল ৩টা পর্যন্ত) বান্দরবানে ৮৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।

বান্দরবান পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী অরূপ চক্রবর্তী জানিয়েছেন, ভারী বৃষ্টির ফলে সাঙ্গু, মাতামুহুরী ও বাকখালী নদীর পানির স্তর বেড়েছে, তবে এখনো তা বিপদসীমা অতিক্রম করেনি।

সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো পড়ুন
সর্বস্বত্ত্ব সংরক্ষিত © ২০২৩ কক্সবাজার সমাচার
Site Customized By NewsTech.Com
error: Content is protected !!