1. coxsbazarshomachar@gmail.com : admin :
চামড়া বিক্রি করতে গিয়ে হতাশ ব্যবসায়ীরা - কক্সবাজার সমাচার
সদ্য পাওয়াঃ
বান্দরবান সীমান্তে রেড অ্যালার্ট জারি: জেলা প্রশাসক চকরিয়ায় ব্যারিকেড দিয়ে সড়ক ডাকাতির ঘটনায় ৫ ডাকাত গ্রেফতার, অস্ত্র উদ্ধার বমু বিলছড়িতে বিএনপির উদ্যোগে সংবর্ধনা সভা অনুষ্ঠিত হারিয়ে যাচ্ছে পাহাড়ের ঐতিহ্যবাহী মাচাং ঘর রুমায় ৯ বিজিবির আর্থিক অনুদান ও শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বদরখালী সমবায় কৃষি উপনিবেশ সমিতির নির্বাচনে সভাপতি সরওয়ার সম্পাদক মঈন উদ্দিন  মানবসেবীদের মিলনমেলায় শেষ হলো কিক ফর কাইন্ডনেস–২০২৫ বান্দরবানে চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার সংক্রান্ত সংবাদ সম্মেলন থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মাত্র একজন ডাক্তার! চকরিয়া নিউমার্কেটের ড্রপওয়াল ভেঙে গুরুতর আহত ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ‎

চামড়া বিক্রি করতে গিয়ে হতাশ ব্যবসায়ীরা

  • পোস্টিং সময় : সোমবার, ১৭ জুন, ২০২৪
  • ৭ Time View

মাসুদ পারভেজ :
প্রতিবছর রপ্তানিযোগ্য চামড়ার ৫০ শতাংশ সংগৃহীত হয় কোরবানির ঈদে। অন্যান্য বছরের ন্যায় এবারও চামড়া বিক্রি করতে গিয়ে হতাশ হয়ে পড়েছেন মৌসুমি চামড়া ব্যবসায়ীরা।

সোমবার (১৭ জুন) দুপুর গড়াতেই শুরু হয়েছে কোরবানির জবাই করা পশুর চামড়া সংগ্রহ।

এবছর সরকার লবণযুক্ত গরুর কাঁচা চামড়ার দাম নির্ধারণ করেছে ঢাকার বাইরে প্রতি বর্গফুট ৫০-৫৫ টাকা। ছাগলের চামড়া ১৮-২০ টাকা। কিন্তু পাড়া-মহল্লা থেকে চামড়া কিনে তা বিক্রি করতে গিয়ে বিপাকে পড়েছেন মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। আড়তে আশানুরুপ দাম না পেয়ে লোকসানে হতাশ তাঁরা ।

কয়েকজন মৌসুমি ব্যবসায়ী জানান, পাড়া থেকে চামড়া সংগ্রহের পর আড়তদার থেকে কেনা দামই পাচ্ছেন না তারা। আড়তদাররা গরুর চামড়াতে প্রতি বর্গফুটে ২৫ টাকার বেশি দাম দিতে চাইছেন না। আবার সব চামড়াতে এ দামও পাওয়া যাচ্ছে না। লাভ তো দূরের কথা।

তবে আড়তদাররা বলছেন, চামড়ার সঠিক পরিমাপের হিসাব না বোঝার কারণে মৌসুমি ব্যবসায়ীরা লোকসান গুনছেন।
প্রতিটি কাঁচা চামড়ায় ৯ থেকে ১০ কেজি করে লবণের প্রয়োজন হয়। সে হিসেবে একটি গরুর কাঁচা চামড়া কেনার পর সেটিকে বিক্রির উপযোগী করতে আরও ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা খরচ হয়। তাই ট্যানারির বিক্রয় মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে তার প্রভাব পড়ছে কাঁচা চামড়া কেনার সময়।

চট্টগ্রাম কাঁচা চামড়া আড়তদার সমবায় সমিতির সভাপতি মুসলিম উদ্দিন জানান, এ বছর সাড়ে ৩ লাখ চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী তিন দিন ধরে এই সংগ্রহ কার্যক্রম চলবে।

তিনি আরও বলেন, এবছর গরমের তীব্রতা আগের বছরগুলোর চেয়ে বেশি, যেটা চামড়া সংগ্রহের জন্য অনূকূলে নয়। চামড়া রেখে দিলে খুব তাড়াতাড়ি সেগুলো নষ্ট হয়ে যাবে। তাই মৌসুমি ব্যবসায়ীরা চামড়া সংগ্রহ করার পর যাতে দ্রুত আড়তে নিয়ে আসেন অথবা লবণ দিয়ে স্থানীয়ভাবে মজুদ করতে করতে হবে।

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, আমাদের লক্ষ্য জাতীয় সম্পদ চামড়া যাতে নষ্ট না হয়। এজন্য চামড়া ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের সঙ্গে আমরা সমন্বয় সভা করেছি। আশা করি কোনো চামড়া নষ্ট হবে না এবার।

সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো পড়ুন
সর্বস্বত্ত্ব সংরক্ষিত © ২০২৩ কক্সবাজার সমাচার
Site Customized By NewsTech.Com
error: Content is protected !!