জিয়াউল হক জিয়াঃ
কক্সবাজারের চকরিয়ায় জমির সীমানা বিরোধের জের ধরে পরিকল্পিত ভাবে ছুরিকাঘাতে খুন হন জামায়াত কর্মী আরিফুল হোসেন (৩৫)।এসময় আরিফকে আনতে গিয়ে একই ঘাতকের চুরিকাঘাতে গুরুতর আহত খাইরুদ্দিন চিকিৎসাধিন অবস্থায় মারা গেছেন।
শনিবার (২৪মে) চিকিৎসাধিন অবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান।
গত ২০মে হত্যাকান্ডটি ঘটেছিল উপজেলার কৈয়ারবিল ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের হাছিমারকাটা-সিকদারপাড়া এলাকায়।
নিহত-খাইরুদ্দিন ও ঘটনাস্থলে নিহত হওয়া আরিফের জেটাতো ভাই।দুইজনই ওই এলাকার বাসিন্দা।
হত্যার ঘটনায় নিহতের ভাই আরমান হোসেন বাদী হয়ে গত মঙ্গলবার রাতে ৫ জনের নাম উল্লেখ সহ আরো ৩জনকে অজ্ঞাত রেখে থানায় একটি হত্যা মামলা দাযের করেছিল।এঘটনায় পুলিশ ৫জনকে গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরণ করেন।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন—প্রধান অভিযুক্ত ও নিহতের চাচাতো ভাই সাজ্জাদ হোসেন সুজন (৩৫), তার মা ফাতেমা বেগম (৫৫), বোন রেশমী আক্তার (২২), ছোট ভাইয়ের স্ত্রী রচনা আক্তার (২৮) ও স্ত্রী জাকিয়া সুলতানা সুমাইয়া (২৫)।
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ শফিকুল ইসলাম জানান,জামায়াত কর্মী আরিফ হত্যার ঘটনায় আহত খাইরুদ্দিন চমক হাসপাতালে চিকিৎসাকালে মারা গেছেন বলে আজ রাতে তার পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন। তবে ঘটনায় জড়িত ৫জনকে আটকের পরে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।নিহত খাইরুদ্দিনের লাশ চমকে ময়নাতদন্তের শেষে এলাকায় আনা হবে বলে জানান তিনি।
Leave a Reply